Sunday, 07 September, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110 সর্বাধুনিক মেশিনে রোগ নির্নন ও বিশেষজ্ঞ ডক্টর চেম্বার।। ফেনী ল্যাব সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার।। এস এস কে রোড়, ফেনী।। 01711375108/ 01815507975

ভারত থেকে ট্রাভেল পারমিটে দেশে ফিরলেন তিন বাংলাদেশি

তরিকুল ইসলাম বেনাপোল(শার্শা)  যশোর ::

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি - প্রতিনিধি

ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশের দায়ে কারা ভোগ শেষে দু’দেশ সরকারের দেওয়া ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে দেশে ফিরেছে তিন বাংলাদেশি নাগরিক। বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদেরকে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ জানায়, অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের পর তারা কলকাতার বাগদা থানা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন এবং পরবর্তীতে কলকাতা সেন্ট্রাল কারাগারে এক বছর পাঁচ মাস সাজাভোগ শেষে দু’দেশ সরকারের দেওয়া ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে দেশে ফেরার অনুমোদন পায়।

দেশে ফেরত আসা তিনজন হলেন- লক্ষীপুর জেলা সদরের পশ্চিম লক্ষীপুর গ্রামের খোরশেদ আলমের মেয়ে মলি বেগম (৩৬), একই এলাকার বাসিন্দা আব্দুল আজিজের ছেলে ইউসুফ আলী (৪৩) ও চট্রাগ্রাম জেলার বাইজিদ থানার আলিনগর আমিন জুটমিল এলাকার ইউসুফ আলীর মেয়ে রোনা বেগম (৩২)।

ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা গেছে, এরা দালালের সহায়তায় ২০২১ সালের ২১ মার্চ রাতে অবৈধপথে ভারতে প্রবেশ করেন। পরে ২০২৪ সালের ৩০ এপ্রিল ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়ে আদালতের রায়ে কারাভোগ করেন।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইলিয়াছ হোসেন মুন্সী জানান, আইনিপ্রক্রিয়া শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাসেল মিয়া জানান, থানার আইনি প্রক্রিয়ার পরবর্তীতে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামের একটি বেসরকারি এনজিও সংস্থা তাদেরকে নিজ নিজ পরিবারের কাছে ফেরত পাঠানোর জন্য গ্রহণ করেছে।

জাস্টিস এন্ড কেয়ারের ফিল্ড ফেসিলেট্রেটর শফিকুল ইসলাম জানান, ভারতে পাঁচারের শিকার এসকল নর-নারীরা পাঁচারকারী দালালদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে সহায়তা চাইলে তাদের মানবাধিকার সংস্থা জাস্টিস এন্ড কেয়ার থেকে পূর্ণাঙ্গ সহযোগীতা করা হবে।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত